ফ্লাশ
মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ
কাইল্লা বুজি প্যাঁচালের বস্তা খোলে—
আল্লা আল্লা কইরা ম্যাগডা অইতো, করুনা মরুনা বাইসসা যাইতোগা ।
বদে ত মইরা বাচছে।করুনার ডরে লাল মেম সাবেও ঘরবন্দি।সাত্থফর।আডারো বচ্ছরের কাম থাইককা বাদ দিছে।আরে করুনা কি আমাগোরে ধরবো , কালিজিরা থাকতে—-?
বাজারে আর্মি ।
বৈয়ামের রাখা চালভাজা দিয়ে দুপুরটা পেরুবে।মেয়ে তিনটাকে নিয়েই বিচলিত ।
কাগজের মতো টিনের ঘরটা মবিনের।
দরজায় টোকা ।
কাইল্লা বুজির বুকে হাতুড়ির শব্দ ।হাত পা কাঁপছে ।
বড় মিয়া।হাতে পোটলা ।
আরো লাগলে দিমু।। ক্যামেরাম্যান উঁকিঝুঁকি দেয়।
ঝিলিক,রাজিয়া হেরা কই?
ক্যামেরাটার আলো জ্বলে ওঠে বেড়ালের মতো।
তারো চাইতে অনেক বেশি আলো জ্বলে উঠলো কাইল্লা বুজির চোখে–
এগুলা নিয়া যান!
মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ